মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ, ও শিক্ষাবিদ। তিনি বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত। এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তাঁর লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপনা করছেন, যদিও তিনি পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবনঃ
জাফর ইকবালের জন্ম ১৯৫২ সালের ডিসেম্বর মাসে সিলেটে। তাঁর পিতা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমদের পুলিশের চাকরির সুবাদে তার ছোটবেলা কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল। পিতা লেখালেখির চর্চা করতেন এবং পরিবারের এই সাহিত্যমনস্ক আবহাওয়ায় জাফর ইকবাল খুব অল্প বয়স থেকেই
লিখতে শুরু করেন। এটিকেই তিনি তার সহজ ভাষায় লিখতে
পারার গুণের কারণ বলে মনে করেন। তিনি তার প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখেন সাত বছর বয়সে। আমেরিকাতে পড়ার সময় তিনি তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ইয়াসমিন হকের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ড. ইয়াসমিন হক শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। ১৯৯৪ সালে তিনি আমেরিকা ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর দুই সন্তান – বড় ছেলে নাবিল ইকবাল যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতে স্নাতক সম্পন্ন করে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনলজিতে পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন এবং কন্যা ইয়েশিম ইকবাল কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন। ইয়েশিম ইকবাল তার কিশোর উপন্যাস আমার বন্ধু রাশেদ ইংরেজিতে রূপান্তর করেছেন Rashed, my friend নামে ।
লিখতে শুরু করেন। এটিকেই তিনি তার সহজ ভাষায় লিখতে
পারার গুণের কারণ বলে মনে করেন। তিনি তার প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখেন সাত বছর বয়সে। আমেরিকাতে পড়ার সময় তিনি তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ইয়াসমিন হকের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ড. ইয়াসমিন হক শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। ১৯৯৪ সালে তিনি আমেরিকা ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন। তাঁর দুই সন্তান – বড় ছেলে নাবিল ইকবাল যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতে স্নাতক সম্পন্ন করে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনলজিতে পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন এবং কন্যা ইয়েশিম ইকবাল কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন। ইয়েশিম ইকবাল তার কিশোর উপন্যাস আমার বন্ধু রাশেদ ইংরেজিতে রূপান্তর করেছেন Rashed, my friend নামে ।
বাংলাদেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ তার বড় ভাই এবং রম্য ম্যাগাজিন উন্মাদের সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট, সাহিত্যিক আহসান হাবীব তার ছোট ভাই।
শিক্ষাজীবনঃ
জাফর ইকবাল ১৯৬৮ সালে বগুড়া জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৭৬ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। তাঁর বিষয় ছিল – ‘Parity violation in Hydrogen Atom. সেখানে পিএইচডি করার পর বিখ্যাত ক্যালটেক থেকে তার ডক্টরেট-উত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন।
কর্মজীবনঃ
ড. জাফর ইকবাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৫ সালে অনার্স-এ দুই নম্বরের ব্যবধানে প্রথম শ্রেণীতে ২য় স্থান অধিকার করেন। তিনি ১৯৮২ তে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি সম্পন্ন করে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে সাফল্যের সাথে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ১৯৮৮ তে তিনি বিখ্যাত বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চ (বেলকোর) এ গবেষক হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৪ পর্যন্ত সেখানেই কাজ করেন। ওই বছরেই তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন। বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাহিত্যঃ
জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। তার প্রথম দিকের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীগুলো পাঠকমহলে সমাদৃত হয়। সুদূর আমেরিকাতে বসে তিনি বেশ কয়েকটি সায়েন্স-ফিকশান রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তার নতুন সায়েন্স ফিকশান কেনার জন্যে পাঠকেরা ভীড় জমায়।
তিনি কিশোর উপন্যাসের লেখক হিসেবেও অত্যন্ত সফল। এই শাখাতেই তার প্রতিভা সর্বোচ্চ শিখর ছুঁয়েছে। তার লেখা অনেকগুলো কিশোর উপন্যাস বাংলা কিশোর-সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। তার একাধিক কিশোর উপন্যাস থেকে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে।
তার বৈশিষ্ট্যসূচক সহজ ভাষায় লেখা কলামগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিনি দৈনিক প্রথম আলোতে সাদাসিধে কথা নামে নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তাঁর লেখা কলামগুলোতে তাঁর রাজনৈতিক সচেতনা এবং দেশপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড গড়ে তোলার পিছনে তাঁর অসামান্য অবদান রয়েছে। গণিত শিক্ষার উপর তিনি ও অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বেশ কয়েকটি বই রচনা করেছেন। এর মাঝে “নিউরনে অনুরণন” ও “নিউরনে আবারো অনুরণন” বই দুটি গনিতে আগ্রহীদের কাছে খুব জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
পুরস্কার
- বাংলা একাডেমী পুরস্কার, ২০০৪।
- শ্রেষ্ঠ নাট্যকার হিসেবে ২০০৫ সালে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
- কাজী মাহবুবুল্লা জেবুন্নেছা পদক ২০০২
- খালেদা চৌধুরি সাহিত্য পদক বাংলা ১৪১০
- শেলটেক সাহিত্য পদক ২০০৩
- ইউরো শিশুসাহিত্য পদক ২০০৪
- মোহা. মুদাব্বর-হুসনে আরা সাহিত্য পদক ২০০৫
- মার্কেন্টাইল ব্যাংক সম্মাননা পদক ২০০৫
- আমেরিকা এল্যাইমনি এ্যসোসিয়েশন পদক ২০০৫
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ্যালাইমনি এ্যাসোসিয়েশন পদক ‘০৫
উল্লেখযোগ্য রচনাবলী
উপন্যাস
- আকাশ বাড়িয়ে দাও (১৯৮৭)
- বিবর্ণ তুষার (১৯৯৩)
- দুঃস্বপ্নের দ্বিতীয় প্রহর (১৯৯৪)
- কাচসমুদ্র(১৯৯৯)
- সবুজ ভেলভেট (২০০৩)
- ক্যাম্প (২০০৪)
- মহব্বত আলীর একদিন (২০০৬)
ছোট গল্প
- একজন দুর্বল মানুষ-(১৯৯২)
- ক্যাম্প
- ছেলেমানুষী-(১৯৯৩)
- নুরূল ও তার নোটবই-(১৯৯৬)
- মধ্যরাত্রিতে তিন দূর্ভাগা তরুণ-(২০০৪)
- বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী
- কপোট্রনিক সুখ দুঃখ (১৯৭৬)
- মহাকাশে মহাত্রাস (১৯৭৭)
- ক্রুগো (১৯৮৮)
- ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম (১৯৮৮)
- বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার (১৯৯২)
- ওমিক্রমিক রূপান্তর (১৯৯২)
- টুকুনজিল (১৯৯৩)
- যারা বায়োবট (১৯৯৩)
- নি:সঙ্গ গ্রহচারী (১৯৯৪)
- ক্রোমিয়াম অরণ্য (১৯৯৫)
- ত্রিনিত্রি রাশিমালা (১৯৯৫)
- নয় নয় শূন্য তিন (১৯৯৬)
- অনুরণ গোলক (১৯৯৬)
- টুকি ও ঝায়ের (প্রায়) দুঃসাহসিক অভিযান (১৯৯৭)
- পৃ (১৯৯৭)
- রবো নগরী (১৯৯৭)
- একজন অতিমানবী (১৯৯৮)
- সিস্টেম এডিফাস (১৯৯৮)
- মেতসিস (১৯৯৯)
- ইরন (২০০০)
- জলজ (২০০০)
- ফোবিয়ানের যাত্রী (২০০১)
- প্রজেক্ট নেবুলা (২০০১)
- ত্রাতুলের জগৎ (২০০২)
- বেজি (২০০২)
- শাহনাজ ও ক্যাপ্টেন ডাবলু (২০০৩)
- সায়রা সায়েন্টিস্ট (২০০৩)
- ফিনিক্স (২০০৩)
- সুহানের স্বপ্ন (২০০৪)
- অবনীল (২০০৪)
- নায়ীরা (২০০৫)
- বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা (২০০৫)
- রুহান রুহান (২০০৬)
- জলমানব (২০০৭)
- অন্ধকারের গ্রহ (২০০৮)
- অক্টোপাসের চোখ (২০০৯)
- ইকারাস (২০০৯)
- রবোনিশি (২০১০)
- প্রডিজি (২০১১)
- কেপলার টুটুবি (২০১২)
- ব্ল্যাক হোলের বাচ্চা (২০১৩)
কিশোর সাহিত্য
কিশোর উপন্যাস
- হাতকাটা রবিন-(১৯৭৬)
- দীপু নাম্বার টু (উপন্যাস)-(১৯৮৪) (চলচ্চিত্র রূপ, ১৯৯৬)
- দুষ্টু ছেলের দল-(১৯৮৬)
- আমার বন্ধু রাশেদ-(১৯৯৪) (চলচ্চিত্র রূপ, ২০১১)
- টি-রেক্সের সন্ধানে-(১৯৯৪)
- স্কুলের নাম পথচারী-(১৯৯৫)
- জারুল চৌধুরীর মানিকজোড়-(১৯৯৫)
- রাজু ও আগুনালির ভুত-(১৯৯৬)
- বকুলাপ্পু-(১৯৯৭)
- বুবুনের বাবা-(১৯৯৮)
- বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর-(১৯৯৮)
- নিতু ও তার বন্ধুরা-(১৯৯৯)
- মেকু কাহিনী-(২০০০)
- শান্তা পরিবার-(২০০২)
- কাজলের দিনরাত্রি-(২০০২)
- কাবিল কোহকাফী-(২০০৩)
- দস্যি ক’জন-(২০০৪)
- আমি তপু-(২০০৫)
- লিটু বৃত্তান্ত-(২০০৬)
- লাবু এল শহরে-(২০০৭)
- বৃষ্টির ঠিকানা-(২০০৭)
- নাট বল্টু-(২০০৮)
- মেয়েটির নাম নারীনা-(২০০৯)
- রাশা-(২০১০)
- আঁখি এবং আমরা ক’জন-(২০১১)
- দলের নাম ব্ল্যাক ড্রাগন-(২০১১)
- রাতুলের রাত রাতুলের দিন-(২০১২)
- রূপ-রূপালী-(২০১২)
- ইস্টিশন-(২০১৩)
- গাব্বু-(২০১৩)
কিশোর গল্প
- আমড়া ও ক্র্যাব নেবুলা-(১৯৯৬)
- আধুনিক ঈশপের গল্প-(১৯৯৬)
- তিন্নি ও বন্যা-(১৯৯৮)
শিশুতোষ
- বুগাবুগা-(২০০১)
- সাগরের যত খেলনা-(২০০২)
- রতন-(২০০৮)
- ঘাস ফড়িং-(২০০৮)
- হাকাহাকি ডাকাডাকি-(২০০৮)
- ভূতের বাচ্চা কটকটি-(২০১১)
ভ্রমণ ও স্মৃতিচারণ
- আমেরিকা-(১৯৯৭)
- সঙ্গি সাথী পশু পাখি-(১৯৯৩)
- আধ ডজন স্কুল-(১৯৯৬)
- তোমাদের প্রশ্ন আমার উত্তর-(২০০৪)
- রঙিন চশমা-(২০০৭)
- আরো প্রশ্ন আরো উত্তর-(২০১২)
- বিজ্ঞান ও গনিত বিষয়ক
- দেখা আলো না দেখা রূপ-(১৯৮৬)
- বিজ্ঞানের একশ মজার খেলা-(১৯৯৪)
- নিউরণে অনুরণন-(২০০২)
- নিউরণে আবারো অনুরণন-(২০০৩)
- গনিত এবং আরও গণিত-(২০০৩)
- আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড: প্রশ্ন ও উত্তর-(২০০৪)
- একটু খানি বিজ্ঞান-(২০০৭)
- গণিতের মজা মজার গণিত-(২০০৭)
- থিওরি অফ রিলেটিভিটি-(২০০৮)
- কোয়ান্টাম মেকানিক্স-(২০০৯)
- আরো একটু খানি বিজ্ঞান-(২০১০)
কলাম সংকলন
- দেশের বাইরে দেশ-(১৯৯৩)
- সাদাসিধে কথা-(১৯৯৫)
- নিঃসঙ্গ বচন-(১৯৯৮)
- প্রিয় গগন ও অন্যান্য-(১৯৯৯)
- হিমঘরে ঘুম ও অন্যান্য-(২০০০)
- পৃথিবীর সৌন্দর্য এবং আলফ্রেড সরেন-(২০০১)
- ২০৩০ সালের একদিন ও অন্যান্য-(২০০২)
- দুঃস্বপ্নের রাত এবং দুর্ভাবনার দিন-(২০০৩)
- এখনো স্বপ্ন দেখায়-(২০০৪)
- ক্রসফায়ার এবং অন্যান্য-(২০০৫)
- আরো একটি বিজয় চাই-(২০০৬)
- ভবদহের গল্প এবং অন্যান্য-(২০০৭)
- বৈশাখের হাহাকার ও অন্যান্য-(২০০৮)
- স্বপ্নের দেশ ও অন্যান্য-(২০০৯)
- ঢাকা নামের শহর ও অন্যান্য-(২০১০)
- এক টুকরো লাল সবুজ কাপড়-(২০১১)
- বদনখানি মলিন হলে-(২০১২)
- রাজনীতি নিয়ে ভাবনা ও অন্যান্য-(২০১৩)
ভৌতিক সাহিত্য
- প্রেত-(১৯৮৩)
- পিশাচিনী-(১৯৯২)
- নিশিকন্যা-(২০০৩)
- ছায়ালীন-(২০০৬)
- ও-(২০০৮)
- দানব-(২০০৯)
টিভি নাটক
- গেস্ট হাউস
- ঘাস ফরিঙের স্বপ্ন
- শান্তা পরিবার
- একটি সুন্দর সকাল
- লিরিক
রেডিও নাটক
- শুকনো ফুল রঙ্গিন ফুল, (২০১১)। সহায়তায় ইউনিসেফ
মুক্তিযুদ্ধ
- মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস-(২০০৯)
- ছোটদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস-(২০০৯)
তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া
No comments:
Post a Comment